• বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে আশাশুনি আনুলিয়ায় ত্রাণ বিতরণ ইজরাইলের পণ্য কোকোকোলা নষ্ট করে গাঁজার পক্ষে সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে সাতক্ষীরায় যুবলীগ ওয়ার্ড নেতা বাবলুর অবৈধ মাটি বিক্রির ড্যাম্পারে সড়কে বেহাল দশা এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে শাস্তির দাবি সাতক্ষীরায় আ-লীগ নেতাকে ছেড়ে দিলেন ওসি শাহিনুল হক গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ ফিলিস্তিনে ইসরায়েল কর্তৃক গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরা উত্তাল প্রকাশিত সংবাদের একাংশের প্রতিবাদ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান এর বক্তব্য তৃণমূল নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন আবু জাহিদ ডাবলু  সাতক্ষীরা পৌর বিএনপির ৯নং ওয়ার্ডে দোয়া ও ইফতার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে ৮ নম্বর ধুলিহর ইউনিয়ন কৃষক দলের উদ্যোগে অধ্যাপক মোদাচ্ছেরুল হক হুদার স্মরণে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

১০নভেম্বর শহীদ “নূর হোসেন দিবসে” বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর শ্রদ্ধা নিবেদন

Reporter Name / ৩১৫ Time View
Update : শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন: ১০নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস আজ “নূর হোসেন দিবসে” বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ভাই ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক জননেতা এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু ভাইয়ের নেতৃত্বে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন। এসময় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অনান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিতি ছিলেন।

উল্লেখ থাকে যে, ১৯৮৭ সালের এদিনে তৎকালীন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সরকার বিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর জিরো পয়েন্ট এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন নূর হোসেন।
মৃত্যুর পর নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজধানীর জিরো পয়েন্ট এলাকার নামকরণ করা হয় শহীদ নূর হোসেন স্কয়ার এবং ১০ নভেম্বরকে শহীদ নূর হোসেন দিবস ঘোষণা করা হয়।
নূর হোসেন ১৯৬১ সালে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন।
জীবিকার সন্ধানে তার পরিবার ঢাকায় এসেছিল। নূর হোসেনের পরিবার থাকত রাজধানীর পুরনো ঢাকার বনগ্রামে।

নূর হোসেনের বাবা মজিবুর রহমান পেশায় ছিলেন একজন বেবিট্যাক্সি চালক। মা মরিয়ম বেগম গৃহিণী। নূর হোসেন নিজেও ছিলেন একজন পরিবহন শ্রমিক।
গায়ের শার্ট কোমড়ে বাঁধা, পরনে জিন্সপ্যান্ট, পায়ে কেডস, খালি গায়ে বুকে পিঠে লেখা ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’। নূর হোসেনের পুরো শরীরটাই যেন প্রতিবাদি পোস্টার। নূর হোসেনের এ প্রতিবাদ সহ্য করতে পারেনি স্বৈরাচার সরকার। নির্মম বুলেট ছুটে আসে প্রতিবাদি যুবক নূর হোসেনের দিকে।
গুলিবিদ্ধ নূর হোসেনকে যখন একটি রিকশায় করে হাসপাতালের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন এক যুবক। গুলিবিদ্ধ নূর হোসেনকে রিকশা থেকে নামিয়ে পুলিশের গাড়িতে তুলে নেয়া হয়। নূর হোসেন যখন মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন তখনও একজন পুলিশ সদস্য পায়ের বুট তার বুকের উপর চেপে ধরে। এমন নিষ্ঠুরভাবে সেদিন নূর হোসেনকে হত্যা করে।
নূর হোসেনের বুকে ও পিঠে ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’ লেখা স্লোগান আজও সবাইকে স্বৈরশাসনসহ সকল অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শক্তি ও অনুপ্রেরণা।


More News Of This Category
bdit.com.bd