• মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
সাতক্ষীরা জেলা তাঁতি-লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার সাতক্ষীরায় এক নারীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ, আদালতের নির্দেশে সদর থানায় মামলা সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে আশাশুনি আনুলিয়ায় ত্রাণ বিতরণ ইজরাইলের পণ্য কোকোকোলা নষ্ট করে গাঁজার পক্ষে সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে সাতক্ষীরায় যুবলীগ ওয়ার্ড নেতা বাবলুর অবৈধ মাটি বিক্রির ড্যাম্পারে সড়কে বেহাল দশা এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে শাস্তির দাবি সাতক্ষীরায় আ-লীগ নেতাকে ছেড়ে দিলেন ওসি শাহিনুল হক গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ ফিলিস্তিনে ইসরায়েল কর্তৃক গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরা উত্তাল প্রকাশিত সংবাদের একাংশের প্রতিবাদ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান এর বক্তব্য তৃণমূল নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন আবু জাহিদ ডাবলু 

সাতক্ষীরায় এক নারীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ, আদালতের নির্দেশে সদর থানায় মামলা

Reporter Name / ১১৪ Time View
Update : শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

দৈনিক গণশক্তিঃ সাতক্ষীরা প্রতিনিধি:

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আগরদাঁড়ি গ্রামের এক নারীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (মামলা নম্বর: পিটিশন-২০৬/২৫) নারীটি আদালতে ধর্ষণের অভিযোগে একটি পিটিশন দাখিল করেন। মামলাটি আমলে নিয়ে আদালতের বিচারক মোছা. মাফরোজা পারভিন এটি এফআইআর হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন এবং সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার আসামিরা হলেন কালিগঞ্জ উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের গণপতি গ্রামের ফজর আলীর ছেলে কথিত বি এনপি নেতা রিপনুজ্জামান রিপন, যিনি নিজেকে বিএনপির অঙ্গসংগঠন ‘জিয়া পরিষদ’-এর কালিগঞ্জ উপজেলা সভাপতি হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন। তার সহযোগী হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়েছে গণপতি গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে শহীদুল ইসলাম, কালিগঞ্জ বাসটার্মিনাল এলাকার জিয়াদ আলীর ছেলে হাবিবুল্লাহ এবং সাতক্ষীরা সদর উপজেলার জোড়দিয়া গ্রামের রাশেদ আলীর ছেলে শেখ মেহেদী হাসান সহ আরও অজ্ঞাতনামা দুই থেকে তিনজনকে।

বাদিনী তার অভিযোগে বলেন, ১ এপ্রিল বিকেল ৫টার দিকে রিপনুজ্জামান রিপনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে পরিচয়ের সূত্র ধরে তিনি কাটিয়া সরকারপাড়ার আশরাফ হোসেনের বাড়ির ভাড়াটিয়া শহীদুলের বাসায় যান। সেখানে আগে থেকে উপস্থিত সকল আসামি পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করে, শহীদুল তার কাপড়চোপড় খুলে ফেলে এবং হাবিবুল্লাহ ও মেহেদী তার দুই হাত চেপে ধরে। এরপর রিপন তাকে ধর্ষণ করে এবং বাকি তিনজন ধর্ষণের চেষ্টা করে। তার চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে আসামিরা সুকৌশলে পালিয়ে যায়।

পরে বাদিনী ও সাক্ষীদের কাছ থেকে সকল আসামীরা ১০০ টাকার তিনটি নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প (নং: গক-৯১৯৫৮৮৬, গক-৯১৯৫৮৮৭ ও গক-৯১৯৫৮৮৮) জোরপূর্বক বাবলুর রহমান ফজর আলী ও কাউয়ুমকে স্ট্যাম্পে সাক্ষর করে নেয়।

বাদিনীর আইনজীবী, সাতক্ষীরা জজ কোর্টের অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন জানান, আদালত।


More News Of This Category
bdit.com.bd