• বৃহস্পতিবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
প্রকাশিত সংবাদের একাংশের প্রতিবাদ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান এর বক্তব্য তৃণমূল নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন আবু জাহিদ ডাবলু  সাতক্ষীরা পৌর বিএনপির ৯নং ওয়ার্ডে দোয়া ও ইফতার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে ৮ নম্বর ধুলিহর ইউনিয়ন কৃষক দলের উদ্যোগে অধ্যাপক মোদাচ্ছেরুল হক হুদার স্মরণে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। সাতক্ষীরায় সাংবাদিকবৃন্দের সম্মানে শহর ছাত্রদল এর ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাতক্ষীরায় বিএনপির প্রশিক্ষণ সভায় তারেক রহমান কালিগঞ্জের তারালী ইউনিয়ন বিএনপি’র আহবায়ক কমিটি বিতর্কে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের বিক্ষোভ সাতক্ষীরায় যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার রাষ্ট্রপতির আদেশে ১০ দিনের মধ্যে নাটকীয় পরিবর্তন জামায়াতে ইসলামী একটি ইনসাফপূর্ণ রাষ্ট্র গঠন করতে কাজ করে যাচ্ছে: শীত বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে খোরশেদ আলম

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচারণা নিয়ে আইনে আসলে কী আছে? এটি নিয়ে বিতর্ক কোথায়

Reporter Name / ৩৫৫ Time View
Update : শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪

গণশক্তি ডেস্কঃ

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচার প্রচারণা বিষয়ে মিডিয়ার প্রতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টার হুঁশিয়ারি নিয়ে নানান আলোচনা ও বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের বক্তব্যকে গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

সম্প্রতি তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, “যারা মিডিয়ায় নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্টদের প্রচার প্রচারণা করার সুযোগ করে দিবে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

মি. ইসলামের এই ঘোষণা “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সাথে যায় কি না,” সেই প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। কারণ গত জুলাই-অগাস্ট মাসে ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অংশগ্রহণে যে মাসব্যাপী আন্দোলন হয়েছিলো, সেখানের অন্যতম প্রধান দুই দাবি ছিল ‘বাক স্বাধীনতা ও বৈষম্যহীন সমাজ গঠন’।

কিন্তু তথ্য উপদেষ্টার ফেসবুক পোস্ট থেকে সেই দুই দাবির প্রতিফলন ঘটছে না বলেন মনে করেন বিশ্লেষক ও মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

এখনও সেই একই ধরনের ঘটনা আমরা প্রত্যাশা করি না। গণতান্ত্রিকভাবে, সুষ্ঠু স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম চলুক, আমরা তা চাই,” বলছিলেন মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন।

একে মিডিয়ার জন্য হুমকি বলে মনে করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন। “এখানে শুধুমাত্র নিষিদ্ধ সংগঠনের কথা বলা হয়নি। যারা ফ্যাসিস্ট বা গণহত্যার সাথে জড়িতদের কথাও বলা হয়েছে,” বলছিলেন তিনি।

মি. ইসলামের বলা ‘নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্ট’ সম্বন্ধে আইনে আসলে কী আছে? এ বিষয়ে আইনজ্ঞ ও মানবাধিকারকর্মীরাই বা কী বলছেন?


More News Of This Category
bdit.com.bd